নারায়ণগঞ্জ মেইল: ভোলার বিএনপির সমাবেশে পুলিশের গুলিতে গুলিবিদ্ধ নিহত ভোলা জেলা ছাত্রদলের সভাপতি নুরে আলমের জানাজায় নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক মমতাজ উদ্দিন মন্তু ও সদস্য সচিব মনিরুল ইসলাম সজলের নেতৃত্বে যুবদলের নেতাকর্মীদের মিছিল নিয়ে অংশগ্রহণ করেছে।
বৃহস্পতিবার (৪ আগস্ট) দুপুরে রাজধানীর নয়াপল্টনে ভোলায় ছাত্রদলের সভাপতি নূরে আলমের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। জানাজা শেষে নিহত নুরে আলমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত পরিচালনা করা হয়।
এসময়ে জানাজায় আরও উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের সাবেক সহ- সাধারণ সম্পাদক সহিদুল ইসলাম, যুগ্ম সম্পাদক নূরে এলাহী সোহাগ, মঞ্জুরুল আলম মুসা, এম এ সাগর, শেখ মোহাম্মদ অপু, আবুল হোসেন রিপন, সহ সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন সেন্টু, বন্দর থানা যুবদলের সাবেক সদস্য সচিব শাহাদুল্লাহ মুকুল, মহানগর ছাত্রদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি রাফি উদ্দিন রিয়াদ, মহানগর যুবদলের সাবেক সহ সাংগঠনিক সম্পাদক পারভেজ খান, আরমান হোসেন, সাবেক বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মো: ইব্রাহিম, সহ- স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক মো. নুরুজ্জামান, সদস্য নবী হোসেন নবু, মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি সাজ্জাদ হোসেন কমল, মহানগর ছাত্রদলের সহ- সাংগঠনিক সম্পাদক এ এইচ সৌরভ, সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক মো. এরশাদ আলী, সদস্য হাবিবুর রহমান মাসুদ, জুনায়েদ মোল্লা, যুুুুবদল নেতা ফয়েজ উল্লাহ সজল, শাহজালাল কালু, কামরুল হাসান রনি, আঃ হাকিম, মোক্তার হোসেন, নাজমুল জোয়াদ্দার, সজিব আহমেদ, শরীফ পাঠান, মানিক বেপারী, বিল্লাল হোসেন, স্বপন, নুরুল ইসলাম, মো. জামান, শামীম, নুরুল ইসলাম, বিল্লাল, আনোয়ার হোসেন, রবি, জেকি, হাবিব, হারুন অর রশিদ, জনি, মোতালেব হোসেন, নারায়ণগঞ্জ সদর থানা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ওয়াসিম আকরাম হৃদয় প্রমূখ।
প্রসঙ্গত, গত ৩১ জুলাই ভোলায় বিএনপি ও পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হন জেলা ছাত্রদলের সভাপতি নুরে আলম ও স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মী আব্দুর রহিম। পরে হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসক আব্দুর রহিমকে মৃত ঘোষণা করেন। আর গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত নুরে আলমকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার বিকেলে তার মৃত্যু হয়।